তোমাকে খুঁজতে-খুঁজতে মেঘের দেশে যাই—
মেঘ ছুঁয়ে দেয় আমাকে;
যেন তুমি শীতের সকালে জড়িয়ে ধরেছ
দুই হাতে!
আমি গভীর ঘুমে আচ্ছন্ন—যেন তোমার
চুলের গন্ধ পেলাম!
আমি বাতাসের মতো জাপটে ধরলাম
আহ কী অদ্ভুত অনুভব—
তোমাকে সেসব কী করে বোঝাই!নরম হলুদ বিকেলে দিগন্তে তুমি দাঁড়াও যখন—
আমি ঘুড়ি আর লাটাই নিয়ে দৌড়ঝাঁপ করি;
আমি বাতাসের বেগে উড়ে-উড়ে যাই,
আমার বাগান জুড়ে ফাাল্গুনের রঙ
কী করে সে আবিরে তোমাকে রাঙাই!যখন সন্ধ্যা নামে, শেষ পাখিটা যখন নীড়ে ফেরে—
আমারও ইচ্ছে করে ঘরে ফিরে যেতে;
ইচ্ছে করে মুখোমুখি বসি; হাত রাখি হাতে;
বিষণ্ন দুই চোখে ঘোলাটে চশমার পুরোনো কাচ
তোমাকে খুঁজে পায় না আর—তুমি আর কোথাও নেই!২৯ জুলাই/২০২০
নীলপদ্ম সরোবর– প্রকাশিতব্য কাব্যগ্রন্থ
ছবি : গুগল
কবির অতৃপ্ত বাসনা অপর কোনো কবিতায় পূর্ণতা পাবে বলেই ধারণা করছি। অনবদ্য গুরুজি। শুভেচ্ছা নিবেন।
এত ভালো কবিতায় কিছু কী বলার থাকে!এই কবিতার গুণকীর্তন করার ভাষাও তো পাই না! মনের ভেতর হিংসে জন্মায় আহা এমন কবিতা যদি জীবনে একটাও লিখতে পারতাম!
প্রশাসকের প্রতি আবেদন এইটি স্টিকি পোস্ট করার।
কবিতায় পেলাম পাওয়ার জন্য আকুতি
মনের রঙ্গে রাঙ্গিয়ে তাঁকে পাশে পাবার প্রবল আখাংখ্যা শেষতক ব্যাদনাবিধুর না পাওয়া কষ্ট বাড়িয়ে দেয় প্রিয়নের অনুপস্থিতিত।
অনুভিতিতে ব্যাথার দাগ রইয়ে গেল।
দাদা, অসাধারণ লিখছেন…
একটি জলজ্যান্ত প্রেমের কবিতা। নিবেদনগুলো পরিচ্ছন্ন,সাদামাঠা। না বোঝার মত কিচ্ছু নেই। মুগ্ধতা অফুরান।
ভালো লাগলো