অনেকদিন পর এক খন্ড অবসরে
আকাশের রঙ বদলে যাওয়া দেখলাম,
যেমন বদলে যায় মানুষের মনটাও!
তবে আকাশ ভনিতা জানে না,জানে না ছলাকলাও
তাই হয়ত কিছু মানুষ হতে চায় আকাশের মতো!
আমিও চাই!!
কিন্তু সব চাওয়া কি রপ্ত করা যায়!
তাই আবার কোনো অবসরে মেঘেদের জমাট বাঁধা দেখি।
ভাঙা গড়ার গল্প শুনি নিমগ্ন চিত্তে।
উত্তাল প্রেম,মাতাল প্রেম, শুনি মাকাল প্রেমের গল্পও।
মন গুলো ওখানে থাকে জোড়ায় জোড়ায়।
ওখানে ভাঙা গড়ার খেলা আছে!
আছে বয়ে বেড়ানোর জ্বালা!
জীবিত মানুষের মৃত প্রেমের গল্প আছে,
আছে মৃত মানুষের জীবিত প্রেমের পালা!
যখন উত্তাল প্রেমের বিবর্তনকে পাই মাকাল প্রেমে
তখন মনের আকাশ মেঘলা হয় বিমূর্ষতায়!
নিতান্তই ভালোবাসার তাগিদে যখন
ভালোবাসায় বসবাস, তা কি ভালোবাসা?
নাকি স্বভাবি দাস!
অদূরেই হয়ত নীড়ভাঙা ত্রাস!
খড় কুটো ধরে যেন বেঁচে থাকে ছেঁড়া স্বপ্নের বাঁধন,
প্রণয় সেখানে হাঁটু গেড়ে নেই!
যতটা থাকে তা কেবল কান টানলে মাথা আসে মতন।
লোহা পোড়া গন্ধে কখনো মিশে ফুলেল সুবাস!
অব্যক্ত যাতনায় চলে তবুও জীবন,
চলে যাপন, চলে বসবাস।
৫ thoughts on “নিমগ্ন অনুভব”
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করার জন্য আপনাকে অবশ্যই লগইন করতে হবে।
এতোখানি যাতনা কেনো আপু? নেহায়েত ভালোবাসার তাগিদে বসবাসও ভালোবাসা। নইলে বসবাসের প্রশ্নইতো আসতো না কবি। শুভেচ্ছা এবং অভিবাদন সুন্দর একটা কবিতা উপহার দেওয়ার জন্য।
জীবন জ্বালা ব্যাথা গন্ধ বহমান
সেখানেই ফুলেল সুবাতাস চলমান।
হইতো মেঘের/বাতাসেরও ভনিতা আছে
আছে এই বহতা জীবনে সুখেরি নীড়।
মেঘ যেমন এপাশ অপাশ দেয় ঝাড়ি
মনের আকাশে বয় ভিন্নতায় বাড়াবাড়ি
আকাশ যেমন করে মাতাল বায়ুকে
তেমনি মানুষের মন উত্তাল কোঙ্কখণে।
মেঘ যেমন এপাশ অপাশ দেয় ঝাড়ি
মনের আকাশে বৃষ্টি বর্ষন বাড়াবাড়ি
আকাশ যেমন করে মাতাল বায়ুকে
তেমনি মানুষের মন উত্তাল কোন জবে।
‘‘যতটা থাকে তা কেবল কান টানলে মাথা আসে মতন।
লোহা পোড়া গন্ধে কখনো মিশে ফুলেল সুবাস!”
নিচে জয়ের মন্তব্য দেখলাম। এতখানি যাতনা কেন? তার এই বয়সে এই কবিতাটি মেনে নিতে হয়ত কষ্ট হচ্ছে। বয়স বাড়লে ঠিক বুঝবে বলে মনে হয় আঞ্জুমান ঠিকই লিখেছে। যদিও দুএকটি বানান ভুল আমাকে ঠিক করতে হয়েছে।
প্রতিটি ভুলের জন্য কিছু জরিমানা করলে কেমন হয়?
☺️☺️