কতদিন হলো ,
তুমি ঝর্ণা ধারার মত
শীতল অনুভবে,
রাঙাওনি আমার অন্তরখানি।
চৈত্রের দুপুরের লু-হাওয়ায়
পুড়ে ছারখাক হয়,
মম হৃদ মন্দিরখানি।
উদাস দুপুর
নিস্তব্ধ নীরবতা,
নদীর পাড় ভাঙ্গার মত
স্বপ্নেরা ভাঙ্গে মূর্হুমুহু।
চাতকের মত
পথপানে চেয়ে থাকি,
চাই বাদল মুখরতা।
শুষ্ক মরুভূমি পার হতে হতে
তপ্ত বালুকায় হেঁটে হেঁটে
বড্ড ক্লান্ত আজ আমি।
বয়ে যায় নিরবচ্ছিন্ন সময়
ধুসর অভিমানে।
নীরবে নিভৃতে এসে
যদি ধরো হাতখানি,
কৃষ্ণচূড়ার আগুন লাগবে মনে।
আবার এ ধরাধামে
জ্বলবে জীবনের বাতি,
মধুর বরিষণে মুখরিত হবে রাতি।
৪ thoughts on “কৃষ্ণচূড়ার আগুন”
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করার জন্য আপনাকে অবশ্যই লগইন করতে হবে।
খুব সুন্দর কবিতা কবি। শুভেচ্ছা নিবেন।
ধুসর অভিমানে।
নীরবে নিভৃতে এসে
যদি ধরো হাতখানি,
কৃষ্ণচূড়ার আগুন লাগবে মনে।
চমৎকার আবেদনময়ী একটি কবিতা।শুভকামনা সতত।
হাত হক রংগিন মেহেদি সাজে
কৃষনচুড়া ফুলের মৌয়ে সাজুক হৃদয়ে
সকল তপ্ত সময় হোক অবসান। সুন্দর কাব্য ভালো লাগা রইল মনে।
বেশ অনুভব প্রকাশ কবি দা