তোমরা ইতিহাস লিখছ বজ্রকন্ঠ থেকে;
অথচ ঘাম দিয়েই লিখা দরকার।
তোমরা তেজী বীর খোঁজো বছরের পর বছর;
অথচ চোখের সামনেই আছে দাবিদার।
তোমরা মহানায়ক খোঁজো দিনের পর দিন;
অথচ মাথায় তোমাদের শ্রমিকের কত ঋণ!
তোমাদের এইযে সোনালী যুগ,
আজকের এই নতুন বিশ্ব পাওয়া!
বলি দেওয়া আছে এর তরে,
শত-কোটি শ্রমিকের নাওয়া-খাওয়া।
ভুলে গেছ,ভুলে আছ,আরও ভুলছ সব;
অবদান নেই এমন লোক নিয়েই কতশত রব!
যাদের নিয়ে করবে উল্লাস,গাইবে জয়গান ;
তাদের রেখেছ দূরে,মারছ বিষের বাণ!
পায়নি-তো কভু,মিলবে কি আর কভু মান?
সংশয় মোর মনে,এইযে এত শ্রম দিচ্ছে বলিদান!
তবু আশা রাখি একদিন,
বিশ্বজুড়ে লিখা হবে শ্রমিকেরই জয়গান!
তবু স্বপ্ন দেখি একদিন,
তাঁরা পাবেই পাবে,নিজ নিজ প্রাপ্য সম্মান!
কবিতা ভালো লেগেছে আমার তবে বানানগুলো একটু দেখে নিলে ভালো হয়।
ধন্যবাদ!তবে বানানের ঠিক কোনদিকটা ঘাটতি আছে ধরতে পারছিনা। 😑 দেখিয়ে দিলে ভালো হয়। প্রিয় কবি…. (কৃতজ্ঞতা রইলো)
ক্রিয়াপদের শেষে ত,ব,ল,ছ থাকলে
ো লাগে না।এডিট করা হয়েছে।
খুব সুন্দর লেখেছেন অনেক শ্রদ্ধা জানাই কবি দা
ধন্যবাদ। জনাব! শ্রদ্ধা রইলো আপনার প্রতিও…
শ্রমিকের কল্যাণে বিশ্ব আজ সৌন্দর্য্যময়। তাঁদের দেনা শোধ করিতে হবেই একদিন।
কবিতার মর্ম বুঝে সহমত প্রকাশ করার জন্য ধন্যবাদ। গুণীজন…
‘‘ভুলে গেছো,ভুলে আছো,আরও ভুলছো সব;
অবদান নেই এমন লোক নিয়েই কতশত রব!’’ কবিতার বক্তব্যর সাথে সহমত। সুন্দর কবিতা।
কবিতার মর্মার্থ বুঝে সহমত প্রকাশ করার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ। শ্রদ্ধেয়ভাজন ব্যক্তিত্ব….
ঋদ্ধ লেখনী। শুভকামনা কবি।
জয় হোক মেহনতী মানুষের।